গোড়ান থেকে গ্রেফতারকৃত ২৪ ছাত্রীকে দ্রুত বিচার আইনের মামলায় জেলহাজতে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। তাদের জামিন ও রিমান্ড আবেদন নাকচ করে গতকাল আদালত এই নির্দেশ দেন। তবে জেলগেটে মহিলা পুলিশ তাদের চার কার্যদিবসের মধ্যে জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারবে বলে আদালতে নির্দেশে বলা হয়। গতকাল খিলগাঁও থানার তদন্তকারী কর্মকর্তা তাদের সিএসএম আদালতে হাজির করে পাঁচ দিনের রিমান্ড চান। আসামিপক্ষ রিমান্ড বাতিল ও জামিন চান। ঢাকার মহানগর হাকিম আতাউল হক উভয়পক্ষের বক্তব্য শুনে ওই নির্দেশ দেন।
যাদের কারাগারে পাঠানো হলো তারা হলেনÑ তানজিলা বিনতে খায়ের, ফারজানা আজার লূনা, সামসুন্নাহার, ফাতেমা জান্নাত, আতিয়া জাহান, সুবাইতা সারা, মমতা হেনা, আয়েশা আক্তার, সালমা নাসরিন, ফাতেমা ফারহানা, ফারহানা আক্তার, ফারহানা বেগম, হাফিজা সিদ্দিকী, শামীমা আক্তার, উম্মে হাবিবা, সোমাইয়া সিদ্দিকা, সুমাইয়া আফরোজা, জাকিরা খান মুন্নী, নূরজাহান আক্তার, ফারজানা আক্তার, সুমাইয়া খাতুন, রডনফ জাহান, মাহবুবা ইসলাম ও ইসরাত জাহান।
আদালতে বেলা ৩টা ১৯ মিনিটের সময় পুলিশ ২৪ জন পর্দানশিন মহিলাকে ঢাকার সিএমএস আদালতে নিয়ে আসে। তাদের দ্রুত বিচার আইনের মামলায় হাজির করে মামলা তদন্তকারী কর্মকর্তা পাঁচ দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করেন। আসামিদের পক্ষে আইনজীবীরা রিমান্ড বাতিল করে জামিন চান।
যাদের কারাগারে পাঠানো হলো তারা হলেনÑ তানজিলা বিনতে খায়ের, ফারজানা আজার লূনা, সামসুন্নাহার, ফাতেমা জান্নাত, আতিয়া জাহান, সুবাইতা সারা, মমতা হেনা, আয়েশা আক্তার, সালমা নাসরিন, ফাতেমা ফারহানা, ফারহানা আক্তার, ফারহানা বেগম, হাফিজা সিদ্দিকী, শামীমা আক্তার, উম্মে হাবিবা, সোমাইয়া সিদ্দিকা, সুমাইয়া আফরোজা, জাকিরা খান মুন্নী, নূরজাহান আক্তার, ফারজানা আক্তার, সুমাইয়া খাতুন, রডনফ জাহান, মাহবুবা ইসলাম ও ইসরাত জাহান।
আদালতে বেলা ৩টা ১৯ মিনিটের সময় পুলিশ ২৪ জন পর্দানশিন মহিলাকে ঢাকার সিএমএস আদালতে নিয়ে আসে। তাদের দ্রুত বিচার আইনের মামলায় হাজির করে মামলা তদন্তকারী কর্মকর্তা পাঁচ দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করেন। আসামিদের পক্ষে আইনজীবীরা রিমান্ড বাতিল করে জামিন চান।
No comments:
Post a Comment