কাউখালী (পিরোজপুর) : কাউখালী উপজেলায় বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন ১৯ দল সমর্থিত বিএনপি নেতা এস এম আহসান কবির। তার প্রাপ্ত ভোট ১৩ হাজার ৭০০। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী মো: আবু সাঈদ পেয়েছেন আট হাজার ৪০০ ভোট।
কাপ্তাই : কাপ্তাই উপজেলায় বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী মো: দিলদার হোসেন। মোট ১৮টি কেন্দ্রে তার প্রাপ্ত ভোট আট হাজার ২৪। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী মুফিজুল হক পেয়েছেন সাত হাজার ৭৩৫ ভোট।
মিরপুর (কুষ্টিয়া) : মিরপুর উপজেলায় বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী কামারুল আরেফিন। তার প্রাপ্ত ভোট ৮৮ হাজার ৯৪৪। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী আলহাজ আব্দুল হক পেয়েছেন ৪০ হাজার ৭২১ ভোট।
মুজিবনগর (মেহেরপুর) : মুজিবনগর উপজেলায় বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান আমিরুল ইসলাম। তার প্রাপ্ত ভোট ২৯ হাজার ৯২৫। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী জিয়া উদ্দিন বিশ্বাস পেয়েছেন ২৬ হাজার ৫৬৮ ভোট। এ ছাড়া ভাইস চেয়ারম্যান পদে জামায়াত সমর্থিত জারজিস হোসেন ও ভাইস চেয়ারম্যান (মহিলা) পদে জামায়াত সমর্থিত প্রার্থী গুলনাহার বেগম নির্বাচিত হয়েছেন।
কুমারখালী (কুষ্টিয়া) : কুমারখালী উপজেলায় বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী আব্দুল মান্নান খান। তার প্রাপ্ত ভোট ৮২ হাজার ৩৪। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ১৯ দল সমর্থিত প্রার্থী নুরুল ইসলাম আনসার পেয়েছেন ৭৫ হাজার ৪৯৬ ভোট।
খোকসা (কুষ্টিয়া) : খোকসা উপজেলায় বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী সদর উদ্দীন। তার প্রাপ্ত ভোট ৪০ হাজার ৪৫১। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী সৈয়দ আমজাদ আলী পেয়েছেন ৩০ হাজার ৩১৬ ভোট।
বোয়ালমারী (ফরিদপুর) : বোয়ালমারী উপজেলায় বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান এম এম মোশাররফ হোসেন মুশা মিয়া। তার প্রাপ্ত ভোট ৫৭ হাজার ৩২৬। এ ছাড়া ভাইস চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ সমর্থিত মিজানুর রহমান মিলন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে রেখা পারভীন নির্বাচিত হয়েছেন।
সালথা (ফরিদপুর) : সালথা উপজেলায় বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী ওয়াহিদুজ্জামান ওহিদ। তার প্রাপ্ত ভোট ২৯ হাজার ৯৭৫। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী দেলোয়ার হোসেন পেয়েছেন ২৬ হাজার ১৪৩ ভোট। এ ছাড়া ভাইস চেয়ারম্যান পদে বিএনপি সমর্থিত আসাদুজ্জামান এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে খুরশিদা আগেই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন।
বড়াইগ্রাম (নাটোর) : বড়াইগ্রাম উপজেলায় বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী আব্দুল আজিজ। তার প্রাপ্ত ভোট ৪১ হাজার ৫৩৩। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থী আয়নাল হক তালুকদার পেয়েছেন ৩২ হাজার ২৩৬ ভোট।
গোমস্তাপুর (চাঁপাইনবাবগঞ্জ) : গোমস্তাপুর উপজেলায় বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন ১৯ দল সমর্থিত প্রার্থী বিএনপির থানা সভাপতি বাইরুল ইসলাম। তার প্রাপ্ত ভোট ৭৩ হাজার ৬৪৮। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী হুমায়ূন রেজা পেয়েছেন ৫৭ হাজার ৬০০ ভোট। এ ছাড়া ভাইস চেয়ারম্যান পদে জামায়াত সমর্থিত মাওলানা তাজির হোসেন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী নুরুন্নেছা বাবলী নির্বাচিত হয়েছেন।
বালিয়াডাঙ্গী (ঠাকুরগাঁও) : বালিয়াডাঙ্গী উপজেলায় বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী মো: সফিকুল ইসলাম। তার প্রাপ্ত ভোট ৫০ হাজার ৭৬০। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী আবু হায়াত নূরনবী পেয়েছেন ৪১ হাজার ৯৭১ ভোট।
বাঘা (রাজশাহী) : বাঘা উপজেলায় বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন জামায়াত সমর্থিত প্রার্থী মাওলানা জিন্নাত আলী। তার প্রাপ্ত ভোট ৪৩ হাজার ৮৮২। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী আজিজুল আলম পেয়েছেন ৩৫ হাজার ৯০৫ ভোট।
বকশীগঞ্জ (জামালপুর) : বকশীগঞ্জ উপজেলায় বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী আব্দুর রউফ তালুকদার। তার প্রাপ্ত ভোট ৩৪ হাজার ৫৭২। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী আবু জাফর পেয়েছেন ২১ হাজার ৯০০ ভোট।
মেলান্দহ (জামালপুর) : মেলান্দহ উপজেলায় বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী হাবিবুর রহমান চাঁন। তার প্রাপ্ত ভোট আট হাজার ৮৪৬। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী গোলাম হাফিজ নাহিন পেয়েছেন পাঁচ হাজার ৬৭৪ ভোট।
ইসলামপুর (জামালপুর) : ইসলামপুর উপজেলায় বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী নবী নেওয়াজ খান। তার প্রাপ্ত ভোট ৩১ হাজার ৫০৫। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী জিয়াউল হক জিয়া পেয়েছেন ৩০ হাজার ১৯৯ ভোট।
লোহাগাড়া (চট্টগ্রাম) : লোহাগাড়া উপজেলায় বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন জামায়াত সমর্থিত প্রার্থী অ্যাডভোকেট ফরিদ উদ্দীন খান। তার প্রাপ্ত ভোট ৫০ হাজার ৪১৫। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ-এলডিপি সমর্থিত প্রার্থী জিয়াউল হক চৌধুরী বাবুল পেয়েছেন ৩৫ হাজার ৫৯৩ ভোট।
ডুমুরিয়া (খুলনা) : ডুমুরিয়া উপজেলায় বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন ১৯ দল সমর্থিত প্রার্থী খান আলী মনসুর। তার প্রাপ্ত ভোট ৮০ হাজার ৮৪১। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী গাজী আব্দুল হাদী পেয়েছেন ৭৪ হাজার ৮৪১ ভোট।
চিরিরবন্দর (দিনাজপুর) : চিরিরবন্দর উপজেলায় বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন জামায়াত সমর্থিত প্রার্থী আলহাজ আফতাব উদ্দিন মোল্লা। তার প্রাপ্ত ভোট ৬৪ হাজার ৮৪৯। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী তারিকুল ইসলাম তারিক। এ ছাড়া ভাইস চেয়ারম্যান পদে বিএনপি সমর্থিত নুর আলম দুলু এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী রাসেদা আলম নির্বাচিত হয়েছেন।
ঘোড়াঘাট (দিনাজপুর) : ঘোড়াঘাট উপজেলায় বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী শাহ মো: শামীম হোসেন চৌধুরী। তার প্রাপ্ত ভোট ২৪ হাজার ৩১৬। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আবদুর রাফে খন্দকার সাহানশাহ পেয়েছেন ২০ হাজার ৫৮২ ভোট। এ ছাড়া ভাইস চেয়ারম্যান পদে জামায়াত সমর্থিত আলমগীর হোসেন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে স্বতন্ত্র প্রার্থী রুশিনা সরেন নির্বাচিত হয়েছেন।
বীরগঞ্জ (দিনাজপুর) : বীরগঞ্জ উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ প্রার্থী আমিনুল ইসলাম ৫১ হাজার ৩৫ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জামায়াত প্রার্থী ডা: কে এম কুতুবউদ্দিন পান ৩২ হাজার ৫৩০। ভাইস চেয়ারম্যান পদে জামায়াত প্রার্থী এ কে এম কাওসার বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে বিএনপি প্রার্থী সেলিনা আক্তার বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
রোয়াংছড়ি (বান্দরবান) : রোয়াংজছড়ি উপজেলায় জনসংহতি সমিতির প্রার্থী ক্যবামং মার্মা ছয় হাজার ৫০৩ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে জয়লাভ করেছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী পেয়েছেন আওয়ামী লীগের চহাই মং মার্মা প্রাপ্ত ভোট চার হাজার ৬০৬।
রুমা (বান্দরবান) : রুমা উপজেলায় জনসংহতি সমিতির সমর্থিত প্রার্থী অংথোয়াই চিং মার্মা ছয় হাজার ৯৪৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম ছিলেন আওয়ামী লীগের অ্যাডভোকেট বাচিং থোয়াই মার্মা। তিনি পেয়েছেন দুই হাজার ৭৯৫ ভোট।
পলাশবাড়ী (গাইবান্ধা) : পলাশবাড়ী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে জেলা জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি মাওলানা নজরুল ইসলাম ৫৩ হাজার ৭১৬ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক ও বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান মোকছেদ চৌধুরী পেয়েছেন ২১ হাজার ৬২৫ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে জামায়াত সমর্থিত আবু তালেব সরকার নির্বাচিত হয়েছেন। মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে বিএনপির কোহিনুর আক্তার বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
নগরকান্দা (ফরিদপুর) : জেলার নগরকান্দা উপজেলা চেয়ারম্যান পদে বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী নগরকান্দা বিএনপির সহসভাপতি সৈয়দ শাহিনুজ্জামান ২৯ হাজার ৩৫৯ বিজয়ী হয়েছেন বলে প্রাপ্ত তথ্যে জানা গেছে। ভোটে তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ সমর্থিত মনিরুজ্জামান বুলবুল ২৮ হাজার ৩৯০। ভাইস চেয়ারম্যান আনিসুর রহমান সুমন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান রওশন আরা বেগম জয়ী হয়েছেন।
গুরুদাসপুর (নাটোর) : গুরুদাসপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী থানা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবদুল আজিজ পেয়েছেন ৪১ হাজার ৫৩৩ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি আয়নাল হক তালুকদার পেয়েছেন ৩২ হাজার ২৩৬ ভোট।
বাগাতিপাড়া (নাটোর) : বাগাতিপাড়া উপজেলায় বিএনপি সমর্থিত হাফিজুর রহমান ২৭ হাজার ২৫০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী শহিদুল ইসলাম বকুল পেয়েছেন ২৩ হাজার ৭৫৯ ভোট।
নানিয়ারচর (রাঙ্গামাটি) : নানিয়ারচর উপজেলায় অ্যাডভোকেট শক্তিমান চাকমা (এম এন লারমা জনসংহতি সমিতি) সাত হাজার ৩৩২ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সুপন চাকমা (ইউপিডিএফ) পেয়েছেন ছয় হাজার ৯০৮ ভোট।
মহেশপুর (ঝিনাইদহ) : ঝিনাইদহ জেলার মহেশপুরে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে জামায়াত সমর্থিত আব্দুল হাই ৬৬২৮৭ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ সমর্থিত ময়জদ্দিন হামিদ পেয়েছেন ৪৯৩৫৯ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে বিএনপি সমর্থিত আব্দুল আহাদ বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছে। মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে জামায়াত সমর্থিত হাসিনা খাতুন বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছে।
দেবিদ্বার (কুমিল্লা) : কুমিল্লার দেবিদ্বার উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বিএনপির প্রার্থী রুহুল আমিন ৬৭,৭৫৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম আওয়ামী লীগ প্রার্থী তারেক মুন্সি ৫৮,৬২১ ভোট পেয়েছেন।
গাংনী (মেহেরপুর) : মেহেরপুরের গাংনী উপজেলায় তিনটি পদেই ১৯ দলীয় জোটের প্রার্থী বিজয় অর্জন করেছেন। চেয়ারম্যান পদে ৭৬ হাজার ৫৯৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী মোরাদ আলী। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী মোখলেছুর রহমান পেয়েছেন ৫৮ হাজার ৬৪৩ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে জামায়াত সমর্থিত প্রার্থী মোস্তাফিজুর রহমান সংগ্রাম বিজয়ী হয়েছেন। মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হয়েছেন বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী লাইলা আরজুমান বানু।
ভালুকা (ময়মনসিংহ) : ভালুকা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী আলহাজ মো: গোলাম মোস্তফা বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার প্রাপ্ত ভোট ৭৭ হাজার ৪১ এবং তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী আলহাজ মুহাম্মদ মোর্শেদ আলম পেয়েছেন, ৭২ হাজার ৪৪০ ভোট। এ ছাড়া ভাইস চেয়ারম্যান পদে আ’লীগের রফিকুল ইসলাম পিন্টু ও মহিলা ভাইস চেয়ানম্যান পদে আ’লীগের মনিরা সুলতানা মনি বিজয়ী হয়েছেন।
রাণীশংকৈল (ঠাকুরগাঁও) : ঠাকুরগাঁও জেলার রাণীশংকৈল উপজেলায় ১৯ দল সমর্থিত প্রার্থী মো: আইনুল হক মাস্টার ৪৪ হাজার ৬৮ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্ব¦ন্দ্বী কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সহসভাপতি শাহরিয়ার আজম মুন্না পেয়েছেন ২৫ হাজার ৪ শত ৪৭ ভোট।
কিশোরগঞ্জ (নীলফামারী) : কিশোরগঞ্জ উপজেলা নির্বাচনে জাতীয় পার্টি সমর্থিত প্রার্থী রশিদুল ইসলাম ৩৫৭৭৩ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির রাজাকুল ইসলাম রাজা পেয়েছেন ২৬৮০৭ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে জামায়াত সমর্থিত প্রার্থী রুহুল আমীন নির্বাচিত হয়েছেন। মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে স্বতন্ত্র প্রার্থী শিরিনা বেগম নির্বাচিত হয়েছেন।
চাটমোহর (পাবনা) : চাটমোহর পৌরসভার মেয়র ও জেলা বিএনপির স্থানীয় সরকারবিষয়ক সম্পাদক হাসাদুল ইসলাম হীরা ৫৫ হাজার ৪০৭ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের বহিষ্কৃত যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বিদ্রোহী প্রার্থী রেজাউল করিম দুলাল। তিনি পেয়েছেন ৪৮ হাজার ৮১৭ ভোট।
ভাঙ্গুড়া (পাবনা) : ভাঙ্গুড়া উপজেলা বিএনপির বহিষ্কৃত সাধারণ সম্পাদক ও বিদ্রোহী প্রার্থী নুর মোজাহিদ স্বপন আনারস প্রতীক নিয়ে ২৪ হাজার ৭৮৩ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বর্তমান উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো: বাকি বিল্লাহ পেয়েছেন ২২ হাজার ২১২ ভোট।
জয়পুরহাট সদর : জয়পুরহাট সদর উপজেলায় ১৯ দলীয় জোটের প্রার্থী জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ফজলুর রহমান ৮৫ হাজার ৪০৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছে। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ সমর্থিত আরিফুর রহমান রকেট মোটরসাইকেল প্রতীক পেয়েছেন ৩৯ হাজার ৬৪৭ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান (পুরষ) পদে জামায়াত মনোনীত প্রার্থী জয়পুরহাট শহর জামায়াতের আমির হাসিবুল আলম লিটন এবং ভাইস চেয়ারম্যান মহিলা পদে বিজয়ী হয়েছেন বিএনপি সমর্থিত জাহেদা কামাল।
কালাই (জয়পুরহাট) : কালাই উপজেলায় আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী মিনফুজুর রহমান মিলন ৩৯ হাজার ৮৬৬ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির ইব্রাহিম ফকির ৩২ হাজার ৯৭৯ ভোট পেয়েছেন। কালাই উপজেলার ভাইস চেয়ারম্যান পুরুষ ও মহিলা পদে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ সমর্থিত সোহরাব আলী মামুন এবং মরিয়ম নেছা।
ক্ষেতলাল (জয়পুরহাট) : ক্ষেতলাল উপজেলায় বিএনপির প্রার্থী রওনকুল ইসলাম টিপু চৌধুরী ২৩ হাজার ৭৪৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ সমর্থিত তাইফুল ইসলাম তালুকদার পেয়েছেন ২০ হাজার ৭৪৫ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ সমর্থিত মোস্তাকিম মণ্ডল এবং বিএনপি সমর্থিত শামিমা আকতার বেদেনা বিজয়ী হয়েছেন।
রাজিবপুর (কুড়িগ্রাম) : রাজিবপুর উপজেলায় আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী মো: শফিউল আলম ৯৫৪৬ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী মো: মোখলেছুর রহমান পেয়েছেন ৭৮১৬ ভোট।
রাজারহাট (কুড়িগ্রাম) : কুড়িগ্রামের রাজারহাট উপজেলায় বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী মো: আবুল হাশেম হোসেন পেয়েছেন ২৯১৯৬ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ বিদ্রোহী প্রার্থী জাহিদ ইকবাল সোহরাওয়ার্দি পেয়েছেন ২২৮৮৬ ভোট।
নাগেশ্বরী উপজেলার : কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী উপজেলায় ১৩৪টি ভোট কেন্দ্রের মধ্যে ১৩৪টির ফলাফল ঘোষণা করা হয়েছে। এ উপজেলায় বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী মো: আবুল কাশেম সরকার হেলিকেপ্টার প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৫২২৩৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টি বিদ্রোহী প্রার্থী এ কে এম মোহিবুল হক খোকন কাপ-পিরিচ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২৯১৫৬ ভোট।
সদর (চাঁদপুর) : চাঁদপুর সদর উপজেলায় বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী দেওয়ান মো: শফিকুজ্জামান। তার প্রাপ্ত ভোট ৭৮ হাজার ৮১৪। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী আলহাজ মো: ইউসুফ আলী পেয়েছেন ৫৭ হাজার ৪৮৩ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে জামায়াত সমর্থিত অ্যাডভোকেট শাহজাহান মিয়া ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে বিএনপি সমর্থিত মনিরা চৌধুরী নির্বাচিত হয়েছেন।
বদরগঞ্জ (রংপুর) : বদরগঞ্জ উপজেলায় বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী ফজলে রাব্বী সুইট। তার প্রাপ্ত ভোট ৩৯ হাজার ৬৬১। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী সাখাওয়াত হোসেন সাহান পেয়েছেন ২৬ হাজার ৪২২ ভোট। এ ছাড়া ভাইস চেয়ারম্যান পদে বিএনপি সমর্থিত সাইদুল ইসলাম এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে জাতীয় পার্টি সমর্থিত প্রার্থী রুবিনা আক্তার নির্বাচিত হয়েছেন।
চকরিয়া (চট্টগ্রাম) : চকরিয়া উপজেলায় বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী জাফর আলম। তার প্রাপ্ত ভোট ৬৫ হাজার ১৯৩। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী খোকন মিয়া পেয়েছেন ৫৭ হাজার ৭১ ভোট।
শ্যামনগর (সাতক্ষীরা) : শ্যামনগর উপজেলায় বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন জামায়াত সমর্থিত প্রার্থী আলহাজ মাওলানা আব্দুল বারী। তার প্রাপ্ত ভোট ৬৯ হাজার ৩১০। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী গাজী আনিসুজ্জামান আনিচ পেয়েছেন ২৯ হাজার ৬৩৮ ভোট।
বগুড়া অফিস : গতকাল বৃহস্পতিবার বগুড়া জেলার চারটি উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ভোট গ্রহণ শেষে রাতে ফলাফল ঘোষণা করা হয়। এতে চেয়ারম্যান পদে জামায়াত সমর্থিত দুইজন, বিএনপি সমর্থিত একজন ও ১৯ দল সমর্থিত (বিএনপি) একজন নির্বাচিত হয়েছেন। এ ছাড়া ভাইস চেয়ারম্যানের আটটি পদে বিএনপি ও জামায়াতের প্রার্থীরা জয়লাভ করেছেন।
শিবগঞ্জ (বগুড়া) : শিবগঞ্জ উপজেলায় জামায়াত সমর্থিত চেয়ারম্যান প্রার্থী মাওলানা আলমগীর হোসাইন বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। মোট ৯৬ কেন্দ্রের মধ্যে ৯৫টির ফলাফলে তিনি পেয়েছেন ৮৯ হাজার ৬৬৪। নিকটতম বিএনপির মতিয়ার রহমান মতিন ৭৩ হাজার ৪৫৩ ভোট।
কাহালু (বগুড়া) : কাহালু উপজেলায় জামায়াত প্রার্থী ও বর্তমান চেয়ারম্যান মাওলানা তায়েব আলী নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ৫৭ হাজার ৫১৫ ভোট। নিকটতম বিএনপির ফরিদুর রহমান ফরিদ ২৮ হাজার ২০১ ভোট।
আদমদিঘি (বগুড়া) : আদমদিঘি উপজেলায় ১৯ দল সমর্থিত (বিএনপি) আব্দুল মুহিত তালুকদার চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ৬৫ হাজার ৭৬৪ ভোট। নিকটতম প্রাতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ সমর্থিত বর্তমান চেয়ারম্যান সিরাজুল ইসলাম খান রাজু পেয়েছেন ৩৮ হাজার ১০৮ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১৯ দল সমর্থিত জামায়াতের ডা: ইউনুছ আলী ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ফারহানা আহমেদ মালা নির্বাচিত হয়েছেন।
শাজাহানপুর (বগুড়া) : শাজাহানপুর উপজেলায় বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী সরকার বাদল চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি ৭০টি কেন্দ্রের সব ক’টির ফলাফলে পেয়েছেন ৬৭ হাজার ৩১২ ভোট। নিকটতম বর্তমান চেয়ারম্যান জামায়াত প্রার্থী ইয়াছিন আলী পেয়েছেন ৩৬ হাজার ৬২০ ভোট।
ঈশ্বরগঞ্জ (ময়মনসিংহ) : ময়মনসিংহে ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৫৪ হাজার ৯০৭ ভোট পেয়ে আওয়ামী লীগের মাহমুদ হাসান সুমন বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম বিএনপির (বিদ্রোহী) ফরিদ উদ্দিন পেয়েছেন ৪৫ হাজার ৩৩৭ ভোট।
বালাগঞ্জ (সিলেট) : সিলেটের বালাগঞ্জ বিএনপির আবদাল মিয়া ৫৫ হাজার ২৮০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের মফুর আলী পেয়েছেন ৪৫ হাজার ৫৮৩ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে খেলাফত মজলিসের আলী আজগর ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে বিএনপির রেফা বেগম বিজয়ী হয়েছেন।
মুন্সীগঞ্জ সদর : মুন্সীগঞ্জ সদর উপজেলার একতরফা নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সমর্থিত চেয়ারম্যান প্রার্থী আনিসুজ্জামান আনিস জয়লাভ করেছেন। তিনি পেয়েছেন এক লাখ ৩০ হাজার ১১১ ভোট। আর নির্বাচন বয়কট করা প্রার্থী বিএনপি নেতা মোশারফ হোসেন পুস্তি পেয়েছেন ৩৯ হাজার ৬৭৪ ভোট। স্বতন্ত্র প্রার্থী অ্যাডভোকেট সালাউদ্দিন খান স্বপন পেয়েছেন এক হাজার ২৭২ ভোট।
শ্রীনগর : শ্রীনগর উপজেলা নির্বাচনে তিনটি পদেই বিএনপি সমর্থিত প্রার্থীরা জয়লাভ করেছেন। চেয়ারম্যান পদে শ্রীনগর উপজেলা বিএনপির সভাপতি আলহাজ মমিন আলী ২৪ হাজার ভোটের ব্যবধানে আওয়ামী লীগ প্রার্থী সেলিম আহম্মেদ খানকে পরাজিত করেছেন। এ ছাড়া ভাইস চেয়ারম্যান পদে জেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক সেলিম হোসেন খান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে জেলা মহিলাদলের সাধারণ সম্পাদক জাহানারা বেগম জয়লাভ করেছেন।
সখিপুর (টাঙ্গাইল) : টাঙ্গাইলের সখিপুরে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ সমর্থিত শওকত শিকদার। তিনি পেয়েছেন ৪৪ হাজার ৫৩৪ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি সমর্থিত টেলিফোন প্রতীকের খোরশেদ মাস্টার পেয়েছেন, ২৫ হাজার ৮৪৬ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন বিএনপি সমর্থিত টিয়া পাখি প্রতীক নিয়ে আবদুস সবুর খান, তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন জি এম শরীফুল ইসলাম শফি। মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ প্রার্থী কলসী প্রতীকের তাহমিনা পারভীন মিনা।
ঝিনাইগাতি (শেরপুর) : ঝিনাইগাতিতে বিজয়ী হয়েছেন বিএনপি সমর্থিত আমিনুল ইসলাম বাদশা। তিনি পয়েছেন ৩২ হাজার ৪২৩ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের আনারস প্রতীকের এস এম এ ওয়ারেজ নাঈম। তিনি পেয়েছেন ২৭ হাজার ৩৮৬ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন, বিএনপি সমর্থিত আমিনুল ইসলাম মক্কু পেয়েছেন ১৬ হাজার ৯৫৭ ভোট। মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান স্বতন্ত্র প্রার্থী লাইলী বেগম ২০ হাজার ৬৯০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন।
শিবপুর (নরসিংদী) : শিবপুর উপজেলার চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী আরিফুল ইসলাম মৃধা পেয়েছেন ৩৭ হাজার ২৪০ ভোট । তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী টেলিফোন প্রতীকের তোফাজ্জাল হোসেন পেয়েছেন ৩০ হাজার ১৪০ ভোট।
No comments:
Post a Comment